শিলিগুড়ি, ২ সেপ্টেম্বরঃ এনজেপি এলাকায় বেপরোয়া ট্রাকের দৌরাত্ম্য। ফের একবার ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। একের পর এক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটলেও ট্রাকগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা বলে বারবার অভিযোগ উঠছে স্থানীয়দের তরফে।
শুক্রবার রাতে এনজেপি থানা থেকে কিছুটা দূরেই অম্বিকানগর বাজারের কাছে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়। এরপরই ক্ষিপ্ত জনতা ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়। মৃত যুবকের নাম অজিত কর্মকার। বাড়িতে মা, স্ত্রী ও দুই বছরের সন্তান রয়েছে। শুক্রবার রাতে অম্বিকানগর বাজারে স্কুটিতে বসে বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। সেসময় একটি বালিবোঝাই ট্রাক এসে ধাক্কা মারে তাঁকে। রাস্তায় পড়ে গেলে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান অজিত। এরপর এনজেপি থানার পুলিশ পৌঁছায়। এদিকে ক্ষিপ্ত জনতা ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।
কয়েকমাস আগে রেল হাসপাতালের কাছে বেপরোয়া ট্যাঙ্কারের ধাক্কায় এক মহিলা ও তাঁর মেয়ের মৃত্যু হয়। মেয়ের স্কুল ছুটির পর তাঁকে নিয়ে সাইকেলে বাড়িতে ফিরছিলেন মহিলা। সেসময় ট্যাঙ্কারের চাকায় পিষ্ট হয়ে দুইজন মারা যান। গত বছর অম্বিকানগরের কাছে ট্রাকের ধাক্কায় এক যুবকের মৃত্যু হয়। একের পর এক দুর্ঘটনায় বেপরোভাবে কিছু ট্রাকের চলাচলে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীরা।
পুলিশ শুধু আমাদের মতো ছেলেদের লাইসেন্স চাই
আর মশাই ট্রাক ধরবে কেন, ট্রাক অ্যাসোসিয়েশন কিছু পুলিশকে টাকা আমার স্বচক্ষে দেখা।
শিলিগুড়ির স্টার্ন বাই পাশে তো সকালে প্রায় দেখতাম।
এনজেপি রোডে তো নিশ্চিত হয়, তা বলার দরকারই নেই।
এমনকি দার্জিলিঙ মোরে মাল্লাগুড়ির ব্রিজের ঔপরেও দেখেছি।
মশাই শরীরে খাকি পড়লেই পুলিশ হওয়া যায় না, পুলিশ হতে গেলে বাপের ব্যাটা হতে হয়।
জনগণ চাইলে আইনকে সাপ খেলার মতো ব্যবহার করে অনেক কিছুই করতে । যা চলছে শিলিগুড়ি তথা উত্তরবঙ্গ জুড়ে তা পূর্ব স্থানীয়দের চোখে চক্ষুচরক। বাকরুদ্ধ আমি।
তবে আমার কথা লিখে রাখো ইতিহাসের ঘটনাক্রমে জনগণ রাজ্য চালাবে।
কোনো চোর চামার লোভী নেতা না।