শিলিগুড়ি, ১৮ সেপ্টেম্বরঃ শিলিগুড়ির মাটিগাড়ায় এক নাবালিকা ছাত্রী খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত মহম্মদ আব্বাসের ১৪ দিনের জেল হেফাজত শেষে আজ ফের তাকে শিলিগুড়ি আদালতে পেশ করা হল।
এদিন অভিযুক্তকে আদালতে পেশ করার সময় জাস্টিস ফর অভয়া কো-অর্ডিনেশন কমিটির সদস্যরা এবং বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিক্রা শিলিগুড়ি আদালত চত্বরে প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে মৌন প্রতিবাদ জানান।মৃত ছাত্রীর পরিবারকে ন্যায় বিচারের দাবি এবং অভিযুক্তের ফাঁসির সাজার দাবী তোলেন তারা।
এদিকে অভিযুক্তের পক্ষের আইনজীবী আদালতে বিচারকের কাছে অভিযুক্তের জামিনের আবেদন জানান।অভিযুক্ত আব্বাস এদিনও তার বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করার আবেদন জানান।বিচারক অভিযুক্তকে তার বাবা-মায়ের সাথে দেখা করার অনুমতি দিলেও জামিনের আবেদন খারিজ করে তাকে ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়।
এই পশুটার এখনও জেল হয়নি?
বিচারের পর্ব চলছেই
শালা আমি কোন আইন শাসনের দেশে বসবাস করছি।
প্রমাণ ফুটেজ সবই তো পাওয়া গেছে
তো এতো বিচার কিসের? মূর্খ প্রশাসন মূর্খ বিচার ব্যবস্থা
আর কিছুই না। এটা কি আইন প্রক্রিয়া আর পদ্ধতি?
উদাহরণ: ট্রাক বাস জনগণকে পিসে দিলে তদন্ত নেই, নির্বাচিত নেতার গাড়ির আচর লাগলেই ধরো গ্রেফতার করো গাড়ি সিজ করো।
আরো কত কিছু।
হবে হবে সব লিলা বন্ধ হবে নোট হচ্ছে
পূর্ব স্থানীয়রা সব নোট করছি চিন্তা করিস না
সব কিছুরই সমাধান আর শেষ আছে।
অভিযুক্তের আইনজীবী কোন মানসিকতার বিচারে এক খুনিকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে? যদি ঐ খুনি তারই আইনজীবীর মেয়েকে ধর্ষণ করে খুন করতো তখন তিনি কি ব্যবস্থা নিতেন? আর আদালতে তোলার আগে ও পরে কোন মানসিকতার বিচারে অভিযুক্ত বারংবার বাপ মায়ের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি চান? কপালে গুলি করে অভিযুক্তের চাপ্টার ক্লোজ করে দিন ।
আর উক্ত অভিযুক্তের আইনজীবী ও তার পরিবারের উপর উল্টা কেস করতে হবে। কারণ এক হত্যাকারীকে বাঁচানো মানে অপর এক হত্যাকারীদের বাহবা দেওয়া। আমার আইনে কোনও আলাপ আলোচনা ও মাফ নেই।