রাজগঞ্জ, ২৯ মার্চঃ প্রায় চার বছর পর মন্দিরে নিয়ে আসা হল দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের মূর্তি, খুশির হাওয়া এলাকাজুড়ে।
এদিন বেলাকোবা থেকে আদিবাসী নৃত্য ও ভাওয়াইয়া গানের মাধ্যমে শোভাযাত্রা করে মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয় দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের মূর্তি।আগামীকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পুজো হবে এরপর জনসাধারনের জন্য মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাজগঞ্জের শিকারপুর চা বাগানের ঐতিহ্যবাহী দেবী চৌধুরানী মন্দির আগুনে পুড়ে যায়।কাঠের তৈরি প্যাগোডা আকৃতির মন্দিরটি আগের আদলে তৈরি করার দাবি উঠে। এলাকার মানুষের ভাবাবেগকে মান্যতা দিয়ে ফের আগের আদলেই দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের মন্দির তৈরি করা হয়।গত ২৭ মার্চ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিলিগুড়িতে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মন্দিরের উদ্বোধন করেন।আগামীকাল পুজো দিয়ে সাধারন মানুষের জন্য মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হবে।
এদিন উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তরা বর্মন, বিধায়ক খগেশ্বর রায়, ডিপিএসসির চেয়ারম্যান লক্ষমোহন রায় সহ অন্যান্যরা।