শিলিগুড়ি,২১ মার্চঃ নেপাল-ভারত বর্ডার খোলা রয়েছে তবে চলছে কড়া নজরদারি। চার ঘন্টায় প্রায় ১৭০ জনকে ফেরত পাঠানো হল নেপালে। নেপাল-ভারত সীমান্ত পানিট্যাঙ্কিতে এসএসবি ক্যাম্পে রয়েছে দুটি স্ক্রিনিং মেশিন। নেপাল থেকে আগত সকলের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করে তারপরেই দেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। একই ব্যাবস্থা রয়েছে ভারত থেকে যারা নেপালে প্রবেশ করছে তাদের জন্যেও।
এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে মন্ত্রী গৌতম দেব জানান, ইন্দো-বাংলাদেশ বর্ডারেও চলছে মাইকিং। মাস্ক, গ্লাবস পরেই করা হচ্ছে সমস্ত কাজ। তিনি আরও জানা্ন, প্রয়োজনে হাসপাতাল, মেডিক্যাল তিনি নিজে ঘুরে দেখবেন। মুখ্যমন্ত্রী সকলের জন্য রাতদিন কাজ করে যাচ্ছেন তাই তারও একটা দায়িত্ব রয়েছে। বিদেশফেরত যারা রয়েছেন তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিদেশ থেকে ফিরে যেন তারা নিজেদের আইসোলেশনে রাখে অথবা হাসপাতালে পরীক্ষা করায়, নাহলে মুখ্যমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন পদক্ষেপ নেবে।
স্যানিটাইজার, মাস্ক, খাদ্যদ্রব্যের সংকট নিয়ে ইতিমধ্যেই বাজারে এক আতঙ্ক ছড়িয়েছে, অযথা আতঙ্কিত হতে বারণ করেন তিনি। খাদ্যদ্রব্য নিয়ে সমস্যা হওয়ার মত পরিস্থিতি এখনও তৈরি হয়নি। এছাড়াও নার্সিংহোমগুলিতে তিনি কথা বলবেন যাতে সেখানে আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরি করা হয়।