শিলিগুড়ি,৫ আগস্টঃ বাজারে বিভিন্ন দামে পাওয়া যাচ্ছে অক্সিমিটার এবং সেই অক্সিমিটার কিনতেই এখন মানুষের ধুম। কোথাও আবার অনেক কম দামের মধ্যেই মিলছে অক্সিমিটার।
এই অক্সিমিটারগুলো আদৌ কতটা কার্যকারী?? ডাক্তারেরা বলছেন বাজারে দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির অক্সিমিটার, এইক্ষেত্রে মান নিয়ন্ত্রণের অবশ্যই প্রয়োজন রয়েছে। এই মান নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারের নির্দিষ্ট একটি মন্ত্রকও রয়েছে এবং সেই মন্ত্রক যদি সঠিকভাবে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেন তবে জাল অক্সিমিটার বাজারে আসার সম্ভাবনা অনেকটাই কম।
শিলিগুড়ির এক প্রখ্যাত ডাক্তার শঙখ সেন জানাচ্ছেন, হঠাৎ করেই একটি অক্সিমিটার বানিয়ে ফেলা সহজ নয় তাই জাল অক্সিমিটার বাজারে আসার সম্ভাবনা অনেকটাই কম। তবে তিনি আরও জানান অক্সিমিটারে পার্লস রেট যদি প্রতিবার অস্বাভাবিক ভাবে কম-বেশি দেখায় তবে সেক্ষেত্রে বুঝে নিতে হবে ওই অক্সিমিটারে কিছু অসুবিধা রয়েছে।এছাড়াও অক্সিমিটারের ব্যাটারি সঠিক সময়ে অবশ্যই বদলে নিতে হবে তা নাহলে রিপোর্ট ভুলও আসতে পারে।
এই বিষয়ে ডাক্তার পার্থ প্রতিম পান আমাদের ফোনে জানান যে এইমুহূর্তে একটা অক্সিমিটার বাড়িতে থাকলে তার অনেকটাই সুবিধা রয়েছে। তবে তিনিও জানান, বাজারে যে বিভিন্ন কোম্পানির অক্সিমিটার গুলো পাওয়া যাচ্ছে সেই বিষয়ে অবশ্যই সরকারি মন্ত্রকের নিয়ন্ত্রণ থাকা খুব প্রয়োজন। যাতে কোনো খারাপ জিনিস সহজে মার্কেটে ছড়িয়ে না পড়তে পারে সেদিকে অবশ্যই নজর রাখতে হবে।
(প্রতীকী চিত্র)
Hfrt