রাজগঞ্জ, ২৪ মেঃ করোনা আবহে স্থানীয় নদীর মাছের চাহিদা বাড়লেও মুখ বেজার নদীর মাছের উপর নির্ভরশীল মৎস্যজীবীদের।কারণ সকালের অল্প সময়ের বাজারে সব মাছ বিক্রি করতে পারছেন না তারা।
সারাবছর তিস্তা ও মহানন্দা নদীর বোরোলি মাছ এর চাহিদা রয়েছে।ফুলবাড়ি এলাকায় প্রায় ৪০ জন মৎসজীবি মহানন্দা নদীর মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন।করোনা আবহে বড় মাছের চাহিদা কমে গিয়েছে।চাহিদা বেড়েছে ছোট মাছের।তাই লকডাউন পরিস্থিতিতেও আশায় বুক বেঁধেছিলেন ওই মৎস্যজীবীরা।কিন্তু মাছ ধরলেও সব মাছ বিক্রি করতে পারছেন না নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে।
মানিক সরকার, জগত চৌধুরী প্রমুখ মৎস্যজীবী বলেন, করোনার আতঙ্কে অনেকে বড় মাছ খাচ্ছেন না।তাই স্থানীয় নদীর মাছের চাহিদা বেড়েছে।কিন্তু লকডাউনের কড়াকড়ির জন্য সকালে মাত্র তিন ঘন্টা বাজারে সব মাছ বিক্রি করা যাচ্ছে না।তাই ছোট মাছের চাহিদা বাড়লেও মৎস্যজীবীদের লাভ নেই ।