শিলিগুড়ি, ২৫ মেঃ খাদ্যদপ্তরে এক যুবককে ডেটা এন্ট্রির কাজ থেকে ছাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ।তারপর থেকেই সুকুমার বর্মন নামে ওই যুবক খাদ্যদপ্তরের বিভিন্ন আধিকারিককে লিখিত দিয়েছেন।কাজ ফিরে না পাওয়ায় কয়েকদিন ধরেই শিলিগুড়ির খাদ্যভবনে ধরনা যুবকের।
যুবকের দাবি, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে থেকে মাটিগাড়া ব্লক খাদ্যদপ্তরে চুক্তিভিত্তিক কর্মী হিসেবে কাজ করে আসছিল।খাদ্যবিভাগের আধিকারিক দীপঙ্কর রায় মার্চ মাস থেকে তাকে কাজে আসতে না করে দেয় বলে অভিযোগ।এরপরই বিভিন্ন জায়গায় যুবক অভিযোগ জানিয়েছে।তার অভিযোগ, মাটিগাড়া ব্লক খাদ্যদপ্তরের অফিসে এক মহিলা ডেটা এন্ট্রির কাজ থেকে ইস্তফা দেন।এরপর সেই কাজ করত সে।কিন্তু হঠাৎ করে ওই মহিলা কাজে যোগ দেওয়ায় তাকে কাজে আসতে না করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
তবে এব্যপারে খোঁজখবর নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যদপ্তরের আধিকারিকরা।ডিস্ট্রিক কন্ট্রোলার শ্বাশতসুন্দর দাস বলেন, যুবকের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে।আমাদের এরিয়া ইন্সপেক্টর মৌখিকভাবে কাজে রেখেছিল।ওই যুবক যে এজেন্সির নিয়োগপত্র দেখাচ্ছে সেই এজেন্সিরলাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল।তার অভিযোগ, সুকুমার বর্মন জাল নিয়োগপত্র নিয়ে এসে খাদ্যবিভাগের আধিকারিকদের ব্ল্যাকমেইল করছে।
খাদ্য বিভাগের আধিকারিক দীপঙ্কর রায়ের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, সুকুমার বর্মন যে অভিযোগ করছেন তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।তিনি কাউকে কাজ থেকে বের করে দেননি।এই বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।